প্রায় এক দশক আগে শুটিং সম্পন্ন হওয়া সিনেমা ‘মন বোঝে না’ মুক্তি পেয়েছে গেল সপ্তাহে। এত বছর ছবির কোনো খবর না থাকলেও হঠাৎ করে মুক্তি দেওয়ায় প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে চূড়ান্ত অপেশাদার আচরণের অভিযোগ তুলেছেন ছবির নায়িকা তমা মির্জা। তিনি এ প্রসঙ্গে প্রকাশ করেছেন তার বিরক্তিও।
২০১৩ সালের সেই ছবির মুক্তি সম্পর্কে কোনো তথ্য ছিল না প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের।
হঠাৎ গত শুক্রবার দেশের কয়েকটি প্রেক্ষাগৃহে ছবিটি প্রদর্শিত হয়। তবে মুক্তির আগে এবং পরে ছবির প্রচারণায় দেখা যায়নি নায়ক-নায়িকা আরিফিন শুভ ও তমা মির্জাকে।
জানা গেছে, ২০১৪ সালে আয়েশা সিদ্দিকা পরিচালিত এ ছবিটির পুরো শুটিং শেষ হয়। অভিনয়শিল্পীরা তাদের পক্ষ থেকে সব কাজ শেষ করে দেন।
ছবিটিও মুক্তির জন্য পুরোপুরি প্রস্তুত ছিল। কিন্তু তারপরও প্রযোজক মুক্তি দেননি।
এ প্রসঙ্গে তমা মির্জা গণমাধ্যমে বলেন, ‘১১ বছর আগে আমরা শুটিং শেষ করেছি। ওই সময় অনুযায়ী ছবিটি সময়োপযোগী ছিল।
অনেক টাকা বিনিয়োগ করে শুটিং করা হয়েছিল। আমরাও সেভাবে কাজ করেছি। এরপর দীর্ঘ সময়ে শুভ ভাই ও আমি—আমরা অনেকটাই বদলে গেছি। আমাদের অভিনয়, চিন্তাভাবনা ও আউটলুক—সবকিছুতে একটা পরিবর্তনও এসেছে। এই সময়ে এসে দর্শকেরা আমাদের সমসাময়িক কাজের সঙ্গে তুলনা করলে এটা ছবির জন্য ক্ষতি।
ছবির ক্ষতি মানে তো প্রযোজকও ক্ষতিগ্রস্ত। আমার কেন জানি মনে হয়, একটা ছবির শুটিং শেষ হওয়ার তিন বছরের মধ্যে তা মুক্তির ব্যবস্থা করা উচিত। না হলে সেই ছবির মেরিট নষ্ট হয়। এতে শিল্পীরও সুনাম নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা থাকে। মানলাম, একজন প্রযোজক অনেক টাকা বিনিয়োগ করেছেন; কিন্তু এত আগের একটি সিনেমা মুক্তি দেওয়াতে দর্শকেরা যেমন হতাশ, আমরাও তেমনি হতাশ।’
এই নায়িকা আরো বলেন, ‘একজন প্রযোজক যখন কোনো ছবি বানান, তার সেই ছবি মুক্তি দেওয়ার শতভাগ অধিকার রয়েছে। কিন্তু এখানে কথা হচ্ছে, আমি ছবি বানালাম, এরপর বছরের পর বছর মুক্তি না দিয়ে ফেলে রাখলাম, তা কী করে হয়। মুক্তির আগে আমরা যারা প্রধান চরিত্রের অভিনয়শিল্পী, তাদের সঙ্গেও কোনো ধরনের আলাপ-আলোচনা নেই! মতামত জানার কোনো প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেননি। এটা চূড়ান্তমাত্রার অপেশাদার আচরণ।’
প্রায় এক দশক আগে শুটিং সম্পন্ন হওয়া সিনেমা ‘মন বোঝে না’ মুক্তি পেয়েছে গেল সপ্তাহে। এত বছর ছবির কোনো খবর না থাকলেও হঠাৎ করে মুক্তি দেওয়ায় প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে চূড়ান্ত অপেশাদার আচরণের অভিযোগ তুলেছেন ছবির নায়িকা তমা মির্জা। তিনি এ প্রসঙ্গে প্রকাশ করেছেন তার বিরক্তিও।
২০১৩ সালের সেই ছবির মুক্তি সম্পর্কে কোনো তথ্য ছিল না প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের।
হঠাৎ গত শুক্রবার দেশের কয়েকটি প্রেক্ষাগৃহে ছবিটি প্রদর্শিত হয়। তবে মুক্তির আগে এবং পরে ছবির প্রচারণায় দেখা যায়নি নায়ক-নায়িকা আরিফিন শুভ ও তমা মির্জাকে।
জানা গেছে, ২০১৪ সালে আয়েশা সিদ্দিকা পরিচালিত এ ছবিটির পুরো শুটিং শেষ হয়। অভিনয়শিল্পীরা তাদের পক্ষ থেকে সব কাজ শেষ করে দেন।
ছবিটিও মুক্তির জন্য পুরোপুরি প্রস্তুত ছিল। কিন্তু তারপরও প্রযোজক মুক্তি দেননি।
এ প্রসঙ্গে তমা মির্জা গণমাধ্যমে বলেন, ‘১১ বছর আগে আমরা শুটিং শেষ করেছি। ওই সময় অনুযায়ী ছবিটি সময়োপযোগী ছিল।
অনেক টাকা বিনিয়োগ করে শুটিং করা হয়েছিল। আমরাও সেভাবে কাজ করেছি। এরপর দীর্ঘ সময়ে শুভ ভাই ও আমি—আমরা অনেকটাই বদলে গেছি। আমাদের অভিনয়, চিন্তাভাবনা ও আউটলুক—সবকিছুতে একটা পরিবর্তনও এসেছে। এই সময়ে এসে দর্শকেরা আমাদের সমসাময়িক কাজের সঙ্গে তুলনা করলে এটা ছবির জন্য ক্ষতি।
ছবির ক্ষতি মানে তো প্রযোজকও ক্ষতিগ্রস্ত। আমার কেন জানি মনে হয়, একটা ছবির শুটিং শেষ হওয়ার তিন বছরের মধ্যে তা মুক্তির ব্যবস্থা করা উচিত। না হলে সেই ছবির মেরিট নষ্ট হয়। এতে শিল্পীরও সুনাম নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা থাকে। মানলাম, একজন প্রযোজক অনেক টাকা বিনিয়োগ করেছেন; কিন্তু এত আগের একটি সিনেমা মুক্তি দেওয়াতে দর্শকেরা যেমন হতাশ, আমরাও তেমনি হতাশ।’
এই নায়িকা আরো বলেন, ‘একজন প্রযোজক যখন কোনো ছবি বানান, তার সেই ছবি মুক্তি দেওয়ার শতভাগ অধিকার রয়েছে। কিন্তু এখানে কথা হচ্ছে, আমি ছবি বানালাম, এরপর বছরের পর বছর মুক্তি না দিয়ে ফেলে রাখলাম, তা কী করে হয়। মুক্তির আগে আমরা যারা প্রধান চরিত্রের অভিনয়শিল্পী, তাদের সঙ্গেও কোনো ধরনের আলাপ-আলোচনা নেই! মতামত জানার কোনো প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেননি। এটা চূড়ান্তমাত্রার অপেশাদার আচরণ।’
